অপরিচিতা গল্পের সৃজনশীল প্রশ্নের উত্তর
নিচে অপরিচিতা গল্পের অনুধাবনমূলক গুরুত্বপূর্ণ সৃজনশীল প্রশ্ন দেওয়া হলো। সম্পূর্ণ পোস্টটি পড়লে আপনি অপরিচিত গল্প থেকে যেকোনো ধরনের প্রশ্ন পরিক্ষায় আসলে পারবেন ইনশাআল্লাহ, আর কিছু পড়তে হবে না-
অপরিচিতা' গল্পে নারী চরিত্র👉 ২টি।
বিয়ের সময় অনুপমের বয়স ছিল👉২৩ বছর।
অপরিচিতা' প্রকাশিত হয়👉 ১৯১৪ সালে।
শম্ভুনাথ স্যাকরার কাছে পরখ করতে দিয়েছিল—👉 ১ জোড়া এয়ারিং।
অনুপম ছিল 👉 ২০ শতকের বাঙালী যুবক।
স্টেশনের লণ্ঠনটি ছিল —👉 ১ চক্ষু বিশিষ্ট।
বিয়ের সময় কল্যাণীর বয়স ছিল 👉১৫ বছর।
অনুপমের বয়স 👉 ২৭ বছর।
অনুপম কানপুরে কল্যাণীর জন্য অপেক্ষা করছে 👉 ৪ বছর।
কন্যার পিতার বয়স👉 ৪০ বছরের কিছু এপারে বা ওপারে।
কন্যার পিতা পাত্রকে দেখেন👉 ৩ দিন পূর্বে।
অনুপমের থেকে তার মামা বড়জোর - 👉৬ বছরের বড়।
দৈর্ঘ্যে বা গুণের হিসেবে বড় নয় 👉২৭ বছর বয়সের জীবন।
অপরিচিতা' গল্পে যেখানে আমাদের কোনো সম্বন্ধ আছে, এমন ক্ষেত্রে বুদ্ধির লড়াইয়ে সব সময় জিতবেন👉 মামা।
অনুপমের বিয়েতে বাড়ির সেকরাকে সাথে আনা হয়েছিল—👉 গহনা পরখ করতে।
অনুপমের মামার সঙ্গে মা একযোগে হাসলেন—👉 পাত্রীপক্ষের দুরবস্থা কল্পনা করে।
অনুপমের বিয়েতে বরযাত্রীর বাদ্য বাজনাকে অনুপম অভিহিত করেছে 👉বর্বর কোলাহল বলে।
বিয়েবাড়িতে প্রবেশ করে খুশি হলেন না -👉মামা।
‘অপরিচিতা' গল্পে অনুপমের বিয়ের আয়োজন ছিল— 👉নিতান্ত মধ্যম রকমের।
অপরিচিতা' গল্পে যার মুখে কোনো কথা নেই👉 শম্ভুনাথের।
“বাবাজি, একবার এই দিকে আসতে হচ্ছে।” উক্তিটি👉 শম্ভুনাথ বাবুর।
"তিনি কোনোমতেই কারো কাছে ঠকিবেন না।"👉 তিনি অনুপমের মামা।
অনুপমের মামা ধনীর কন্যা পছন্দ করতেন না, কারণ তারা 👉 মাথা উঁচু করে চলে বলে।
বিয়েতে দেওয়া পাত্রীপক্ষের গহনাগুলো👉 যেমন মোটা তেমনি ভারী।
বিয়েতে দেওয়া কল্যাণীর গহনা ছিল- 👉পুরনো।
চোখের পলক পড়ছিল না👉 মায়ের।
অনুপমের বিয়েতে বরপক্ষের দেওয়া এয়ারিং জোড়াকে স্যাকরা অভিহিত করেছে👉বিলেতি মাল বলে।
বিয়ের আসরে মামা অপুর সামনে অবস্থান করছিলেন👉 মূর্তিমতী মাতৃ-আজ্ঞা রূপে।
ঠাট্টার সম্পর্কটাকে স্থায়ী করার ইচ্ছা নেই-👉শম্ভুনাথ বাবুর।
মামার মন ভারী হলো-👉 মেয়ের বয়স বেশি বলে।
বিয়ের আসর থেকে বরযাত্রীর দলের প্রস্থানকে অনুপম অভিহিত করেছে-👉 দক্ষযজ্ঞের পালা বলে।
পাত্রের বাড়ির সবাই রেগে আগুন হয়েছিল-👉 কন্যার পিতার ওমর-এর কারণে।
অনুপমের মামা নালিশ করবেন বলে গোল করে বেড়াতে লাগলেন-👉বিয়ের চুক্তিভঙ্গ ও মানহানির দাবিতে।
অনুপমের মামা বিবাহ সম্বন্ধে কথা তুলতে পারেন না-👉 লজ্জায়। "
অপরিচিতা' গল্পে “শিগগির চলে আয়, এই গাড়িতে জায়গা আছে- শীর্ষক বাক্যটি অনুপমের কাছে মনে হলো-👉গানের মতো।
অনুপমের কাছে চিরকালই সবচেয়ে বড় সত্য-👉 গলার স্বর ।
"অপরিচিতা' গল্পে নায়কের কাছে রেলগাড়ির টিকিট ছিল -👉 ফার্স্ট ক্লাসের।
অনুপমের বাবা নিজের উপার্জিত টাকা ভোগ করতে পারলেন না-👉 কেবল উপার্জনে ব্যস্ত ছিলেন বলে ।
অনুপমের রেল ভ্রমণকালে দেখা মেয়েটির সুধাকণ্ঠকে তুলনা করা হয়েছে-👉 সোনার কাঠির সাথে।
কল্যাণীর চানামুট খেতে দেখে অনুপমের অনুভূত হয়েছিল-👉 লোভ।
মেয়েটির চানামুট খাওয়া পছন্দ হচ্ছিল না-👉মায়ের।
রেলের কামরার দুটি বেঞ্চ রিজার্ভ করার কথা বলা হয়েছিল-👉 ইংরেজ জেনারেল সাহেবের জন্য।
অনুপম জানালার বাইরে মুখ বাড়িয়ে রেখেছিল-👉 লজ্জার।
শম্ভুনাথ সেন পেশায় ছিলেন-👉ডাক্তার।
অনুপম নিষেধ যার অমান্য করে কানপুর এসেছে-👉 মামার।
অনুপমের হাত জোড়ে মাথা হেট করায় যার হৃদয় গলেছে-👉শম্ভুনাথ বাবুর।
কল্যাণী বিয়ে করবেন না-👉মাতৃ আজ্ঞায় ।
কল্যাণী ব্রত গ্রহণ করেছে-👉মেয়ে শিক্ষার।
জায়গা আছে’-এটি নায়কের জীবনের প্রতিভাত হয়েছে-👉 চিরজীবনের গানের ধুয়া হিসেবে।
‘অপরিচিতা' গল্পে অনুপম যখন কল্যাণীর পাশে আসে তখন তার বয়স-👉 তেইশ।
অনুপম কল্যাণীর পাশে অবস্থান করছে-👉চার বছর ।
বছরের পর বছর অনুপম অবস্থান করছে-👉 কল্যাণীর পাশে।
সবকিছুর পরও অনুপম তার ভাগ্যকেবলছে-👉ভালো।
'অপরিচিতা' গল্পে হাঁফ শব্দটি দ্বারা বুঝিয়েছে-👉 দম।
দক্ষযজ্ঞ বলতে 'অপরিচিতা' গল্পে বোঝানো হয়েছে-👉হট্টগোল।
গানের যে অংশ দোহাররা বারবার পরিবশেন করে তাকে বলে-👉 ধুয়া।
আরো পড়ুন-খোরাসানের কালো পতাকা বাহিনী বাহিনী
'অপরিচিতা' গল্পটি প্রথম প্রকাশিত হয়-👉 'সবুজপত্র' পত্রিকায়।
'সবুজপত্র' মাসিক পত্রের সম্পাদক -👉 প্রমথ চৌধুরী।
'অপরিচিতা' গল্পের কল্যাণীর ক্ষেত্রে প্রযোজ্য-👉 বলিষ্ঠ ব্যক্তিত্ব। -
যৌতুকপ্রথা প্রতিরোধের দিক প্রতিফলিত হয়েছে-👉 কল্যাণীর পিতার আচরণে।
‘অপরিচিতা' গল্পে উল্লেখ রয়েছে-👉 আন্দামান দ্বীপের। 'অপরিচিতা' গল্পটি লেখা— উত্তম পুরুষের জবানিতে।
রাতে ভালো ঘুম হয় না-👉 অনুপমের।
গষ' শব্দটির অর্থ-👉 এক কোষ জল ।
‘মকর এর সমার্থক শব্দ-👉 কুমির।
মাকাল ফল-👉 গুণহীন ।
এককালে গরীব ছিলেন-👉অনুপমের
পিতা। অনুপমের আসল অভিভাবক-👉 মামা।
'তলায় সামান্য কিছু আছে- বলতে বুঝানো হয়েছে-👉 বৈষয়িক সম্পত্তি যৎসামান্য এখনও আছে।
কল্যাণী নেমে গেল— কানপুর স্টেশনে।
অনুপম বিনুদার বাড়িতে যেত-👉সন্ধ্যায়।
অনুপম তীর্থে যাচ্ছিল-👉 মাকে নিয়ে।
কন্যাকে আশীর্বাদ করতে গেল-👉বিনু।
মানুষ হিসেবে হরিশ-👉 রসিক।
মকরামুখা মোটা অলংকার ছিল-👉বালা।
অনুপমের পিন্ধতো ভাই-👉বিনু।
দেশে বংশমর্যাদা রক্ষা করে চলা সহজ না হওয়ায় পশ্চিমে গিয়ে বসবাস করছেন-👉 শম্ভুনাথ
অনুপমের বিয়ে না হওয়ার জন্য দায়ী-👉 মামার এক গুয়েমি মনোভাব ।
লক্ষ্মীর মঙ্গলঘট বলতে অর্থ সম্পদকে বোঝানো হয়েছে।
অনুপমের মন উতলা করে দিল-👉হরিশ।
শম্ভুনাথ বাবুর পরিবার-👉মধ্যবিত্ত।
অনুপমের মামার মতে বেহাই সম্প্রদায়ের দোষের-👉তেজ থাকা।
বিনুদাদার প্রতিকথা অনুপমের মনে স্ফুলিঙ্গের মতো আগুন জ্বালিয়ে দিয়েছিল-👉 বর্ণনার ভাষা মধুর হওয়ায়।
অনুপমের উপর তার মামার ছিল-👉 আধিপত্য।
অনুপমের মায়ের আদেশ মেনে চলার ক্ষমতা আছে— না মানার ক্ষমতা নেই বলে।
কল্যাণী মাতৃ-আজ্ঞা পালনে নিয়োজিত হয়েছে-👉 আত্মশিক্ষার মাধ্যমে সমাজের দৃষ্টিভঙ্গী পরিবর্তন করতে।
অপরিচিতা' গল্পে নায়িকাকে অপরিচিতা বলার মধ্যে ফুটে উঠেছে-👉নায়িকার অন্তর্নিহিত শক্তিকে না চেনা।
গতৃষ-👉সংস্কৃত শব্দ ।
এসপার ওসপার-👉 মীমাংসা করা।
অপরিচিতা' গল্পের শুরুতে লেখকের বয়স-👉২৭ বছর।
“তারপরে বুঝিলাম মাতৃভূমি আছে' লাইনে প্রকাশ পেয়েছে-👉কল্যাণী সম্বন্ধে অনুপমের উপলব্ধি।
অন্নপূর্ণা হলো-👉 দেবী দূর্গা।
ফল্গু নদী অবস্থিত-👉 ভারতে ।
অনুপম স্টেশনে ফেলে যায়-👉ক্যামেরা।
'মন্দ নয় হে। খাঁটি সোনা বটে'- বাক্যে প্রকাশিত হয়েছে-👉কল্যাণীর রূপ।
'অপরিচিতা' গল্পে রসিক মনের মানুষ-👉 হরিশ।
দৈর্ঘ্যে বা হিসাবে বড় নয়-👉সাতাশ বছর বয়সের জীবনটা।
মনু-👉ধর্মীয় বিধানদাতা।
অনুপম তার মামাকে তুলনা করেছেন-👉 ফল্গুর বালির সাথে।
‘অপরিচিতা' গল্পে ‘এই অবকাশ' বলতে বোঝানো হয়েছে-👉এম. এ পাসের পরের সময়।
অনুপমের শরীর মন কাঁপতে লাগল-👉 বসন্তের বাতাসে।
মামা পেলে ছাড়তে চান না-👉 হরিশকে।
হরিশ অদ্বিতীয় ছিল-👉আসর জমাতে।
তৃষ্ণার্ত ছিল-👉 অনুপমের মন।
কথাটা বৈঠকে উঠল-👉মামার।
মামার কাছে মেয়ের চেয়ে বাপের খবরটা-👉 গুরুতর।
মেয়ের বাবা পশ্চিমে যে অবস্থায় থাকেন-👉গরিব গৃহস্থের মতো।
মামার মন ভার হওয়ার পেছনে অন্তর্নিহিত কারণ-👉- বাল্যবিবাহের রীতি।
'অপরিচিতা' গল্পে কার বাপের লক্ষ্মীর ঘটটি উপুড় করে দিতে দ্বিধা হবে না -👉মেয়ের
বরের হাট মহার্থ-👉যৌতুকের কারণে।
অনুপমের মামার মন নরম হলো-👉মেয়ের বাবার অর্থের লোভে।
পণ সম্বন্ধে দুইপক্ষে ঠিক হয়েছিল-👉পাকাপাকি কথা।
মামা নিজেকে জ্ঞান করেন-👉 অসামান্য হিসেবে।
অনুপমের দৃষ্টিতে দেনা-পাওনার বিষয়টি-👉 স্থুল।
পাত্রপক্ষ থেকে দেনা-পাওনার ভার ছিল-👉 মামার ওপর।
মামা অনুপমদের সংসারে প্রধান গর্বের সামগ্রী আশ্চর্য পাকা লোক বলে।
দেনা-পাওনার বিষয়টিকে অনুপম জানত-👉বিয়ের সূক্ষ্ম অংশ বলে।
মামা অনুপমদের সংসারে গণ্য হন-👉গর্বের বস্তু হিসেবে।
বিয়ের আসরে অনুপম সম্পর্কে প্রমাণ হয়ে গিয়েছিল-👉কথা বলার মতো সে কেউ না
*অপরিচিতা' গল্পে বিবাহের ভূমিকা অংশটা বলতে -👉 মেয়ের খোঁজ খবর।
কলিকাতার বাইরে বাকি পৃথিবীটাকে মামা মনে করেন-👉 আন্দামান দ্বীপ
কলিকাতার বাইরে বাকি পৃথিবীটাকে আন্দামান দ্বীপের অন্তর্গত মনে করায় মামার চরি ফুটে উঠেছে-👉 কূপমণ্ডূকতা ।
'অপরিচিতা' গল্পের কথকের ইচ্ছা ছিল -👉 কানপুরে থেকে যাওয়া।
অনুপমের নিজের চোখে মেয়ে দেখা হলো না-👉 সাহস করে প্রস্তাব করতে না পারায়
বিনুদাদা ফিরে এসে মেয়ে সম্পর্কে বললেন -👉খাঁটি সোনা বটে।
বিনুদার ভাষাটা -👉অত্যন্ত আঁট।
আমরা যেখানে চমৎকার বলি, সেখানে বিনুদা বলেন-👉 চলনসই।
বিয়ে উপলক্ষে কন্যা পক্ষকে আসতে হলো-👉 কলকাতায়।
‘অপরিচিতা' গল্পের কন্যার পিতার নাম -👉 শম্ভুনাথ সেন ।
কন্যার পিতা পাত্রকে দেখেন বিয়ের-👉-তিন দিন পূর্বে।
অপরিচিতা' গল্পের কন্যার পিতার বয়স-👉 চল্লিশের কিছু এপারে বা ওপারে।
পাত্র দেখে কন্যার বাপ খুশি কিনা তা বোঝা শক্ত ছিল- -👉তিনি খুবই চুপচাপ ছিলেন বলে।
মামার মুখ অনর্গল ছুটিতেছিল-👉 ধন-মানের বাগাড়ম্বরে।
শম্ভুনাথ বাবু একেবারেই যোগ দিলেন না-👉ধন মানের আলোচনায় ।
শম্ভুনাথ বাবু যখন উঠিলেন তখন মামা সংক্ষেপে উপর হইতেই তাঁকে বিদায় করিলেন ঘটনার মাধ্যমে ফুটে উঠেছে-👉পাত্রীপক্ষের প্রতি অবজ্ঞা। '
'অপরিচিতা' গল্পে 'পণ' বলতে বোঝানো হয়েছে-👉প্রতিজ্ঞা।
শম্ভুনাথ বাবু পেশায় ছিলেন-👉 ডাক্তার।
অনুপমের বাবা পেশায় ছিলেন-👉 উকিল।
আরো পড়ুন -নেকলেস গল্পের mcq (pdf)