মাসি পিসি গল্পের mcq- pdf সহ

➡️ কানাইয়ের সাথে গোকুলের পেয়াদা এসেছিল -👉৩ জন।


মস্ত গাদায় খড় জমা হচ্ছে-👉 ৩ জন ব্যক্তির মাথায় চড়ে।


আহ্লাদি গর্ভবতী -👉৪ মাসের।



মাসি-পিসি' গল্পটি যে গ্রন্থের অন্তর্গত-👉পরিস্থিতি' গল্পগ্রন্থ (১৯৪৬)। 


জগু আহ্লাদিকে নিতে চায়-👉সম্পত্তির লোভে।


মাসির শাশুড়ি-ননদ-👉বাঘের মত ছিল।


মাসি-পিসি জীবিকার তাগিদে -👉শাক-সবজির ব্যবসা শুরু করে।


'মাসি-পিসি' গল্পে 'শকুন'-👉অপশক্তির প্রতীক। 


মাসি-পিসি উভয়ই -👉বিধবা নারী।


আহ্লাদিকে একা রেখে কোথাও যেতে মাসি-পিসির সাহস হয় না -👉 একা পেয়ে কেউ তার ক্ষতি করবে ভেবে।


'মাসি-পিসি' গল্পে উল্লেখিত নৌকার মাঝখানে বসে ছিল -👉আহ্লাদি ।


বয়সে সে ছিল অনেক ছোট' চেহারা ছিল অনেক বেশি রোগা" কথাটি প্রযোজ্য -👉 বৃদ্ধে মেয়ের সম্পর্কে।


মাসি-পিসি সালতি নিয়ে বাড়ি ফিরছিল -👉শেষ বেলায়।


'সালতি' বলতে বোঝায়-👉তাল কাঠের সরু নৌকা।


'পূর্বাশা' পত্রিকায় মাসি-পিসি গল্পটি প্রথম প্রকাশিত হয়-👉 ১৩৫২ বঙ্গাব্দের চৈত্র সংখ্যায়। 


 মাসি ও পিসির আদরের কেন্দ্র- -👉আহ্লাদি ।


বেলা আর নেই কৈলেশ' কথাটি বলেছে-👉মাসি ।


খারাপ লোক হলেও জগু বাড়িতে এলে মাসি-পিসি আদর করার কারণ-👉সামাজিকতা।


আসন্ন যুদ্ধের জন্য মাসি-পিসি -👉 আয়োজন করে।


এ গল্পে মাসি পিসি হাতের কাছে -👉 দা ও বটি রাখে।


মাসি-পিসি গল্পে মামলা করতে চেয়েছিল – জগু ।


বাপ মা বেঁচে থাকলে আহ্লাদিকে যেখানে যেতে হতো বলে লেখক সন্দেহ করেছেন -👉শ্বশুরবাড়ি


 অনেকটা পথ যেতে হবে কৈলেশ' উক্তিটির মধ্যে ফুটে উঠেছে-👉সময়ের স্বল্পতা।



পিসি কৈলেশকে আসি বলার তাগিদ দেয়-👉 বেলা নেই বলে।


 কৈলেশ আহ্লাদিকে শুনিয়ে শুনিয়ে কথা বালার কারণ--👉 যাতে আহ্লাদি মাসি-পিসিকে সতর্ক করিয়ে দেয়।


অহ্লাদিকে মাসি-পিসি শ্বশুরবাড়ি পাঠানোর কথা চিন্তাও করতে পারে না -👉 স্বামী খুনি বলে 


'মাসি-পিসি' গল্পটি মানিক রচনাবলির যে খণ্ড থেকে গ্রহণ করা হয়েছে-👉পঞ্চম খণ্ড।


আহ্লাদির ফ্যাকাশে মুখে মেয়ের ছায়া দেখতে পান-👉 রহমান।



নৌকা নিয়ে আসার সময় আহ্লাদির পরনে ছিল-👉 নকশা পাড়ের সস্তা সাদা শাড়ি।


এই গল্পে কৈলেশের জণ্ডর পক্ষে কথা বলার কারণ-👉 জগুর বন্ধু বলে। 


কৈলাশ আঁড়চোখে আহ্লাদির দিকে তাকায়-👉মাসি পিসির ফাঁপড়ে পড়ে।


পাল্লা দিয়ে মাসি-পিসি আহ্লাদির জীবনের জন্য লড়েছিল" -👉এখানে মাসি-পিসির মধ্যে প্রকাশ পেয়েছেন ভালোবাসা। 


আহ্লাদি গর্ভবতী -👉৪ মাসের।


অত্যাচারী স্বামী,লালসা উন্মত্ত জোতদার ও দারোগার বিরুদ্ধে মাসি-পিসির প্রশংসনীয় দিক-👉দায়িত্বশীল মানবিক জীবনযুদ্ধ।


মাসি-পিসি' যে একাদশীর জন্য উপোস করেছে-👉 শুক্লপক্ষের।


ব্যঞ্জন বলতে বোঝায়-👉 রান্নাকরা তরকারী।


 কৈলেশ একজন-👉মাঝ বয়সী মানুষ।


ওঠানামার পথে ওরা খড় ফেলে দিয়েছে কাদায় -👉 চলাচলে সুবিধার জন্য। 


বুড়ো রহমানের মেয়ে মারা গেছে— শ্বশুরবাড়িতে।


কে এগিয়ে আসবে এসো, বটির এক কোপে গলা ফাঁক করে দিব' বাক্যেটিতে বোঝানো হয়েছে-👉যদি এগিয়ে এসো তবে মারা পড়বে।


আর পড়ুন -বিড়াল গল্পের সৃজনশীল প্রশ্ন ও উত্তর-

নিজেকে ছ্যাঁচড়া, নোংরা, নর্দমার মতো লাগে-👉আহ্লাদির ।


মাসি-পিসি' গল্পে কানাই—সরকার বাবুর চৌকিদার।


মৃত্যুপথযাত্রী আহ্লাদি বেঁচে গিয়েছিল-👉মাসি-পিসির সেবায় ।


ভাঁওতা দিয়ে আমাদের দমাবার ফিকির সব” 'ভাঁওতা' শব্দের প্রতিরূপ-👉 চালবাজি ।


তোর মেসো ঠিক ছিল,শাউড়ি ননদ ছিল বাঘ"এখানে 'বাঘ' যে অর্থে ব্যবহৃত হয়েছে-👉নিষ্ঠুর 


“মাথায় তুলে রাখা” মানে-👉খুব আদর-যত্ন করা।


শ্বশুর বাড়ির বাইরে দিন কাটলেও আহ্লাদির কোন পরিশ্রম হয়নি-👉মাসি-পিসি কাজ করে দেয়নি বলে। 


জগু এলে মাসি-পিসি আহ্লাদিকে আনন্দের অভিনয় করতে শিখিয়ে দিতে চায় -👉 যাতে আহ্লাদিকে না নিতে চায় সেজন্য ।


যে সমাজ মাসি-পিসিকে হার মানানোর চেষ্টা করেছে- -👉পুরুষতান্ত্রিক সমাজ।


রান্না সেরে খাওয়ার আয়োজনের সময় বাইরে থেকে হাঁক আসে-👉কানাই চৌকিদারের।


সরকার বাবুর সাথে মাসি-পিসির ঝগড়া হয়েছে-👉বাজারের তোলা নিয়ে।


ডোবার ধারে কাঁঠাল গাছের ছায়ায় ঘুপটি মেরে বসে আছে -👉তিন-চারজন। 


বৈদ্য ওসমানেরা ঘুপটি মেরে বসে ছিল-👉 আহ্লাদিকে ধরে নিতে।


কাছারিবাড়িতে মাসি-পিসির যেতে না চাওয়ার কারণ-👉আহ্লাদির নিরাপত্তা ।



মাসি-পিসির মধ্যে ভয়ের লেটুকু না দেখে ভ্যাবাচেকা খেয়ে যায় -👉 কানাই । 


বাবা ঠাকুর,ঘোষ মশাই, জনাদ্দন, কানুর মা বংশী, বিপিন এরা-মাসি-পিসির প্রতিবেশ দলবল নিয়ে কানাইয়ের অদৃশ্য হওয়ার কারণ-👉 জনরোষ থেকে বাঁচা। 


মাসি-পিসি বুকে নতুন জোর পাওয়ার কারণ – -👉প্রতিবেশীরা তাদের সাথে আছে বলে। 


এ গল্পে 'পাষাণ' শব্দটি ব্যবহৃত হয়েছে-👉হৃদয়হীন অর্থে।


খুনসুটি শব্দের অর্থ-👉 হাসি-তামাশাযুক্ত বিবাদ-বিসম্বাদ বা ঝগড়া।


কাটারি" শব্দের অর্থ-👉 কাটবার অস্ত্র।


তিন-চারজন ঘুপটি মেরে বসে আছে-👉 কাঁঠাল গাছের ছায়ায় । 


“মাসি-পিসি গল্পে যে পাখির দল পাতাশূন্য গাছটিতে উড়ে এসে বসেছে-👉শকুনেরা


দুর্বৃত্তরা সোনাদের ঘরে আগুন দেয়-👉মেয়েকে কুটুম বাড়িতে পাঠানোয় । 


কানাইয়ের সাথে গোকুলের পেয়াদা এসেছিলেন-👉 তিন জন।


কৈলাশের মাথার চুল কদমছাঁটা রুক্ষ প্রৌঢ়া বিধবা মানে- -👉চল্লিশোর্ধ্ব স্বামীহীন নারী ।


মাসি-পিসি' গল্পে চায়ের দোকান অবস্থিত – পুলের কাছে ।


বুড়ো রহমান ছলছল দৃষ্টিতে আহ্লাদির দিকে তাকায় আহ্লাদিকে দেখে মেয়ের কথা মা



মাসি-পিসি জণ্ডকে ভালো-মন্দ দশটা জিনিস খাইয়েছে-👉ছাগল বিক্রি করে।


বুড়ো রহমানের মেয়েটা শ্বশুরবাড়িতে মারা গেছে-👉 অল্পদিন আগে।


মাসি-পিসি আহ্লাদির বাবার আশ্রয়ে মাথা গুজে আছে- অনেক দিন।


দূর ছাই সয়ে আর কুড়িয়ে পেতে খেয়ে" এর মানে চূড়ান্ত অবহেলিত দিন যাপ


দুর্ভিক্ষের সময়ে মাসি-পিসিদের থাকাটা বরাদ্দ রেখে খাওয়াটা ছাটাই করার কারণ -👉অর্থনৈি জর লাথির চোটে মরমর আহ্লাদি বাপের বাড়ি হাজির হয়-👉দুর্ভিক্ষের সময়ে। 


আহ্লাদির বাবা গলা কেটে রক্ত দিয়ে মাসি-পিসির ঋণ শোধ দিতে পারলেও অন্ন দিতে পারবে না--👉 অর্থনৈতিক সক্ষমতা নেই বলে ।


মাসি-পিসিরা বাজার তরিতরকারি বিক্রি করতে যায়- -👉দুটো পয়সা উপার্জনের জন্য মাসি-পিসির ঐকান্তিক ভাব থাকার কারণে তাদের বয়স ও অবস্থা এক। 


আগে কারণে অকারণে মাসির সঙ্গে পিসির বেধে যেত-👉 কোন্দল।


মাসির উপর পিসির একটা অবজ্ঞার ভাব থাকার কারণ-👉মাসি উড়ে এসে জুড়ে


পিসির যে বিষয়টি মাসির সবচেয়ে অসহ্য লাগত -👉 অহংকার খোঁচা।


 আমোদি ঘরে এসে পড়ায় মাসি-পিসির মধ্যকার মিল -👉জমজমাট হলো।


মাসি-পিসির উপর আহ্লাদির সব দায়িত্ব কারণ-👉 মা বাবা নেই বলে


আহ্লাদির বেশিরভাগ সম্পদ দখলে গেছে-👉 জগুর।


বৈদ্য ওসমানেরা ঘুপটি মেরে বসেছিল-👉 আহ্লাদিকে ধরে নিতে।

Next Post Previous Post
No Comment
Add Comment
comment url