বিড়াল গল্পের সৃজনশীল প্রশ্ন ও উত্তর-
নিচে বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় এর বিড়াল গল্পের গুরুত্বপূর্ণ সৃজনশীল ও অনুধাবন মূলক প্রশ্নের উত্তর দেওয়া হলো। সম্পূর্ণ পোস্টটি পড়লে আপনি বিড়াল গল্প থেকে যেকোনো ধরনের প্রশ্ন পরিক্ষায় আসলে পারবেন ইনশাআল্লাহ, আর কিছু পড়তে হবে না-
নেপোলিয়ান নির্বাসিত হন-👉৬ বছর।
কমলাকান্ত মার্জারীকে মারতে গিয়ে অনেক অনুসন্ধানে পেল -👉১ টি যষ্টি ।
নেপোলিয়ান বোনাপার্ট জন্মগ্রহণ করেন-👉১৭৬৯ সালে।
চোর অপেক্ষা কৃপণ ধনী-👉 ১০০ গুণ দোষী।
কমলাকান্তের দপ্তর বিভক্ত-👉৩ অংশে।
ওয়াটারলু যুদ্ধ সংঘটিত হয়-👉১৮১৫ সালে।
'কমলাকান্তের দপ্তর' প্রকাশিত হয়-👉 ১৮৭৫ সালে।
বিড়াল' রচনায় বিড়াল কোনকিছু খেলে মারতে যাওয়া হয়-👉শাস্ত্রানুসারে।
বিজ্ঞ চতুষ্পদের কাছে শিক্ষা লাভ ব্যতীত মানুষের জ্ঞানোন্নতির উপায়ন্তর দেখে না -👉বিড়াল
বিড়াল' প্রবন্ধে বিড়ালের বক্তব্যের মধ্য দিয়ে প্রাবন্ধিক বোঝাতে চেয়েছেন-👉তৎকালীন সমাজের অসংগতি।
বিড়াল' রচনায় চারপায়ী বলতে বুঝানো হয়েছে-👉 টুল বা চৌকিকে।
বিড়াল' রচনাটির শেষাংশ খোরাক জোগায়-👉গূঢ়ার্থে সন্নিহিতি ।
বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় এর ‘বিড়াল' রচনাটি-👉 হাস্যরসাত্মক ও ব্যঙ্গধর্মী।
দরিদ্রের ক্ষুধা কেউ বোঝে না, কারণ-👉তাদের সম্পদ নেই বলে।
চোরের ক্ষেত্রে যে ধরনের শাস্তি হওয়া উচিৎ-👉দণ্ড বিধান ।
মার্জার চুরি করার পক্ষপাতী-👉খেতে না দিলে ।
লাঙ্গুল' অর্থ-👉 লেজ।
'বিড়াল' প্রবন্ধের মূল বক্তব্য ধনী দরিদ্রের বৈষম্য দূর করা।
বিড়ালের বিবেচনায় চোর অপেক্ষাও অধার্মিক-👉কৃপণ ধনীরা।
সমাজের ধনবৃদ্ধির অর্থ ধনীর ধনবৃদ্ধি' উক্তিটি-👉 মার্জারের।
'বিড়াল' রচনায় শিরোমণি বলতে বোঝানো হয়েছে-👉সমাজের প্রধান ব্যক্তিকে।
বুঝি তাহার ভিতরে একটু ব্যঙ্গ ছিল'- এখানে ব্যঙ্গ ছিল -👉 মেও স্বরে।
কমলাকন্তের দপ্তর' বিভক্ত-👉তিন অংশে ।
বিড়াল' প্রবন্ধের মূল প্রতিপাদ্য-👉 দরিদ্রের অধিকার।
‘ভার্যা' শব্দের অর্থ-👉 স্ত্রী ।
অনেকে মুষ্টি ভিক্ষা দেয় না-👉অন্ধকে।
কমলাকান্ত বিড়ালের উপর রাগ করতে না পারার কারণ-👉 সমবেদনা ।
আরো পড়ুন
অপরিচিতা গল্পের সৃজনশীল প্রশ্নের উত্তর
বিড়ালের প্রতি পুরুষের ন্যায় আচরণ করাই বিধেয় বলতে বোঝানো হয়েছে-👉প্রথাগত আচরণ।
'বিড়াল' রচনায় যে যুদ্ধের ইঙ্গিত আছে-👉 ওয়াটারলু'র যুদ্ধ।
কমলাকান্ত যখন ওয়াটারলু'র কথা ভাবছিল তখন হঠাৎ শব্দ করেছিল-👉মেও
মার্জার ওয়েলিংটন বিড়ালত্ব প্রাপ্ত হয়ে কমলাকান্তের কাছে চাইতে এসেছিল-👉 আফিং ।
আফিঙের নেশায় কমলাকান্ত বিড়ালকে মনে করেছিল-👉ডিউক।
মাছের কাঁটা, পাতের ভাত বিড়ালকে না দিয়ে নর্দমায় ফেলে দেওয়ার কারণে মানুষের মধ্যে বিড়াল দেখতে পায়-👉সমবেদনার অভাব।
বিড়াল রচনায় “তখন চক্ষু চাহিয়া ভালো করিয়া দেখিলাম -👉যে,ওয়েলিংটন নহে একটি ক্ষুদ্র মার্জার”
এখানে মার্জার হলো-👉বিড়াল ।
কমলাকান্তের জন্য দুধ রেখেছিল-👉প্রসন্ন।
মার্জারে দুধ খেয়ে ফেললেও কমলাকান্ত দেখতে না পাওয়ার কারণ-👉ওয়াটারলু'র মাঠে ব্যূহ রচনায়।
কমলাকান্তের জন্য রাখা দুধ ছিল-👉নির্জল।
বিড়াল দুধ খেয়ে গেলে চিরায়ত প্রথা হিসেবে ‘বিড়াল' রচনায় যে উল্লেখ পাওয়া যায়-👉 তেড়ে মারতে যাওয়া।
মার্জারী কমলাকান্তকে চিনিত' এখানে কমলাকান্তর প্রতি মার্জারীর যে ভাব প্রকাশিত হয়েছে-👉ভয়হীনতা।
কমলাকান্তের প্রতি মার্জারীর প্রথম উপদেশ ছিল-👉 পরোপকারই পরম ধর্ম।
মার্জারীর পরম উপকার হয়েছিল-👉 দুধ পান করায় ।
কেহ মরে বিল ছেঁচে, কেহ খায় কই' -এই কই খাওয়ার সাথে ‘বিড়াল' রচনার যার সম্পর্ক -👉- মার্জার।
দুধ খাওয়ার পরে মার্জার যে 'মেও' শব্দ করেছিল তার মধ্যে ছিল—-👉মন বোঝার অভিপ্রায় ।
দুধের প্রকৃত মালিক হিসেবে 'বিড়াল' রচনায় ধরা যায়-👉মঙ্গলাকে ।
কমলাকান্তের জন্য রাখা দুধ খেয়ে ফেলে- -👉বিড়াল।
স্বজাতিমণ্ডলে মার্জারী কমলাকান্তকে উপহাস করতে পারে-👉কাপুরুষ বলে।
বিড়াল দুধ খেলে তার সাথে কমলাকান্ত যার ন্যায় আচরণ করা বিধেয় মনে করে-👉 পুরুষের।
কমলাকান্ত মার্জারীকে মারতে গিয়ে অনেক অনুসন্ধান করে পেল-👉একটি যষ্টি।
কমলাকান্ত মার্জারীকে যেরকম চিত্তে মারতে ধাবমান হলো--👉সকাতরচিত্তে।
সে যষ্টি দেখিয়া বিশেষ ভীত হওয়ার কোন লক্ষ প্রকাশ করিল না" এই যষ্টি কথাটির অর্থ হলো-👉লাঠি।
মার্জারী পশু হওয়া সত্ত্বেও কমলাকান্ত তার বক্তব্য শুনতে পেয়েছিল যে কারণে-👉দিব্যকর্ণ প্রাপ্তির কারণে।
বিড়াল' প্রবন্ধে কমলাকান্ত তিন দিন উপবাস থাকলে যার ভাণ্ডার ঘরে ধরা পড়ার সম্ভাবনার কথা বলেছেন-👉নসীরামবাবুর।
কমলাকান্তের দপ্তর' যে ধরনের রচনা সংকলন -👉 রসাত্মক ও ব্যঙ্গধর্মী।
তোমাদের ক্ষুৎপিপাসা আছে। আমাদের নাই?” । মার্জারীর এই উক্তির মধ্যে দিয়ে প্রকাশ পেয়েছে-👉 অধিকার চেতনা ।
বহু অনুসন্ধানেও মার্জরী খুঁজে পেল না-👉 তাকে লাঠি দিয়ে মারতে আসার কারণ।
চোরের নামে শিউরে ওঠেন--👉বড় বড় সাধুরা ।
অনেক বড় বড় সাধুকে মার্জারী অভিহিত করেছেন-👉 চোর অপেক্ষা অধার্মিক বলে ।
মাছের কাঁটার জন্য মার্জারী মেও মেও করে বেড়ায়-👉প্রাচীরে প্রাচীরে ।
বিড়াল' রচনায় মাছের কাঁটা, পাতের ভাত মানুষ ফেলে দেয়-👉নর্দমায়।
যে কখনো মুষ্টি ভিক্ষা দেয় না, সেও রাত্রে ঘুমায় না-👉বড় রাজার ফাঁপরে পড়লে।
মার্জারীর মতে মনুষ্যজাতির রোগ-👉তেলা মাথায় তেল দেওয়া।
কমলাকান্তের সামনে বসে থাকা মার্জারের গায়ের চামড়ার রং-👉 কালো।
মার্জারের কথার কারণে লেখকের আশঙ্কা হতে পারে-👉 সামাজিক বিশৃঙ্খলা।
কমলাকান্ত মার্জার কে সকল দুশ্চিন্তা পরিহার করে মন দিতে বলেছে-👉ধর্মাচরণে।
বিড়াল' রচনায় বঙ্কিমচন্দ্রের ভাষা-👉 শ্লেষাত্মক।
বিড়াল' রচনাটি যে গ্রন্থ থেকে নেওয়া হয়েছে-👉কমলাকান্তের দপ্তর।
মার্জার' শব্দের বাংলা প্রতি শব্দ-👉বিড়াল।
ব্যূহ' রচনা বলতে বোঝায়-👉 প্রতিরোধ বেষ্টনী তৈরি করা।
'ঠেঙ্গালাঠি' বলতে বোঝায়-👉প্রহার করার লাঠি।
ন্যায়ালংকার' শব্দের সঠিক অর্থ-👉ন্যায়াশাস্ত্রে পণ্ডিত।
পতিত আত্মা” বলতে ‘বিড়াল' রচনায় বোঝানো হয়েছে-👉বিড়ালকে ।
বিড়াল' রচনায় বিড়ালের কথাগুলো-👉মানবতাবাদী।
একটি পতিত আত্মাকে অন্ধকার থেকে আলোতে আনতে পেরে আনন্দ হলো-👉কমলাকান্তের
‘ক্ষুৎপিপাসা' বলতে বোঝায়-👉ক্ষুধা-তৃষ্ণা।
কমলাকান্তের ধর্মের সহায়-👉বিড়াল ।
আমি যদি খাইতে না পাইলাম, তবে সমাজের উন্নতি লইয়া কি করিব' উক্তিটি-👉বিড়ালের।
'পরোপকারই পরম ধর্ম' সংলাপটি -👉বিড়ালের।
খাইতে দাও-নইলে চুরি করিব'-উক্তিটির মর্মকথা-👉অধিকার চেতনা।
বিড়ালের অধিকার আছে-👉 না বোঝার পক্ষে।
অনাহারে মরিয়া যাইবার জন্য এ পৃথিবীতে কেহ আসে নাই”। আলোচ্য অংশটুকু যে রচনার -👉বিড়াল।